বটতৈল মাদক ব্যবসায়ী জীম,হেলাল ও রবিউলের মাকে দামিয়ে রাখতে পাড়ছেনা প্রশাসন,খুটির জোর কোথায়?

kushtiatvkushtiatv
  প্রকাশিত হয়েছেঃ  06:10 PM, 04 April 2022

সুজন মাহামুদঃ

কুষ্টিয়া সদর উপজেলা বটতৈল ইউনিয়ন যেন ইয়াবা ফেন্সিডিলের রাজধানী,দফায় দফায় মাদকদ্রব্য নিয়ে প্রশাসনের হাতে ধরা পড়লেও পিছু হাটছেনা মাদক ব্যবসা থেকে, ইয়াবা ও ফেন্সিডিল ব্যবসায়ীরা তৈরি করেছে গ্রুপ”সংবদ্ধ ভাবে ছরিয়ে দিচ্ছে মাদক,একজন ধরা পড়লেও মাঠে কাজ করছে গ্রুপের অন্যান্ন সদস্য তৈরি হচ্ছে নতুন ব্যবসায়ী।নিরাময কোথায়? হাতে নাতে মাদকদ্রব্য ধরলে দামিয়ে রাখতে পারছেনা প্রশাসন,সুশীল সমাজ চিন্তিত কি হবে তাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম?মাদকের স্পট বটতৈল সরদারপাড়া, বটতৈল দক্ষিণ পাড়া,চারমাইল ও ভাদালিয়া পাড়া ব্যবসায়িদের ঘাঁটি এইসমস্ত স্পট থেকে তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন ব্যবসায়ী।কিছু দিন আগে মাদক সহ পুলিশের হাতে ধরা পড়ে হেলাল মেম্বার সহ দীপক, উজ্জ্বল,সুকুমার এদের সবর্দা লীডদেই মোস্ট ক্রাইমটেড চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী হেলাল মেম্বার সরদার পাড়া থেকে কবুরহাট খাজানগর তারই নিয়ন্তনে চলে।বটতৈল চারমাইল ও দক্ষিণপাড়া নিয়ন্ত্রণ করে জিম,সাত্তার ও শাজাহান,প্রশাসনিক একটি সূত্রে যানা যায় জীম এর নামে অসংখ মাদক মামলা চলমান এবং দক্ষিণ পাড়ায় শাজাহান তার নামেও চুরি ছিনতাই ও ইয়াবা ব্যবসায়ী নামে প্রশাসনের কাছে নথিভুক্ত রয়েছে। ভাদালিয়া পাড়া রবিউলের মা সহ ১৫/২০জন গাঁজা ও ইয়াবা ব্যবসায়ী একত্রিত নিয়ন্ত্রন করে।স্হানিয় সুশীল সমাজবাদীরা জানায় এখন মাদক ব্যবসায়ীদের না রুখলে ভবিষ্যত প্রজন্ম রশাতলে যাবে,মাদক ব্যবসায়ীদের হুংকারে ভয়ভিতীর মধ্যে দিন যাপন করছে সমাজ প্রধানরা। চিন্তিত সমাজপ্রধানরা কোথাও কোথাও রাজনৈতিক ফায়দালুটতে ব্যবহার করছে মাদক ব্যবসায়ীদের,তাদের মিথ্যা বানোয়াট জবানবন্দি দিয়ে হামলা মামলায় জরিয়ে হারাতে হচ্ছে ভিটেমাটি।

কুষ্টিয়া পুলিশ প্রশাসন দৃষ্টি আকর্ষণ দ্রুত নিয়ন্ত্রণ না আনলে ধংশের মূখে যুবসমাজ।

আপনার মতামত লিখুন :